Posts

Video 7

Image
  #চটিগল্প  পারিবারিক অদলবদল  হ্যালো বন্ধুরা, আমি সুজয়। আমার বয়স ১৮ বছর। থাকি ঢাকা মিরপুরে ভাড়া বাসায়। আমাদের বাসাটা ৪ তলা। আমরা থাকি নিচতলায়। আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৩ জন। মা, বাবা আর আমি। আমার মায়ের নাম সিমা এবং বাবার নাম জামান । আমার বাবা মা অনেক ওয়েল-এডুকেটেড ছিলেন। আজকে আমি তোমাদের আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা খুলে বলব। বলতে পারো ঘটনাটি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলো পরে । ঘটনাটি ২০২১ সালের। সবে মাত্র করোনার উপদ্রবটা কিছুটা কমেছে। লোকজন আবার ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে কাজের খোজে। আমাদের দ্বিতীয় তলায় একটি ফ্ল্যাট খালি ছিলো। সেখানেও একটা পরিবার উঠল। তাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ছিলো ৩ জন। মা, মেয়ে ও মেয়ের বাবা। উনার নাম আব্বাস এবং আন্টির নাম রুবিনা । আঙ্কেল ছিলেন আনুমানিক ৬ ফুট লম্বা, সুঠাম দেহের অধিকারী। আন্টিও কম যাননা, স্লিম ফিগার, ফর্সা বর্নের মহিলা। আর তাদের মেয়ে আমার থেকে ১ বছরের ছোট। নাম রিয়া।  আঙ্কেল আন্টি দুজনই চাকরি করেন। ওহ! বলতে ভুলেই গেলাম। আন্টিকে দেখে আমার একটু হিংসেই হলো। আমার মা উনার মতো স্লিম ছিলো না। গায়ের রং এমনি ফর্সা৷ আর বাবার কথা ...

Viral Video 78

Image
  শীতের রাতে, খালার সাথে আমি রাতুল। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়তাম। সমাপনী পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর শীতের ছুটিতে নানাবাড়ি গিয়েছিলাম। আমার নানাবাড়ি গ্রামে। জেলা শহর থেকে বেশ খানিকটা দূরে। আমাদের যাওয়ার কথা শুনে আম্মুর চাচা চাচী, চাচাতো ভাই বোনেরা সবাই আমার নানুদের ঘরে হাজির। আম্মুর অনেক গুলো কাজিন ছিলো। আম্মু তাদের বাড়ির বড় মেয়ে হওয়ার কারণে সবাই আমাদের আলাদাভাবে একটু বেশিই ভালোবাসতো। আমি মামা বাড়ি গেলে আমার নানুদের ঘরে খুব কমই ঘুমানো হতো, কারণ আমার অন্যান্য চাচাতো মামারা অধিকাংশই প্রায় আমারই বয়সী ছিলো তাই তাদের সাথেই থাকা হতো বেশিরভাগ সময়। তেমনই একজন ছিলো কায়েস মামা। তাদের ঘরেই বেশি ঘুমানো হতো। কায়েস মামা আমার থেকে বছর দুয়েকের বড় ছিলো। তার একটা বড় বোন ছিলো নাম মিতু। আমি তাকে খালামনি বলে ডাকতাম। মিতু খালামনি আমাকে প্রচন্ড ভালোবাসতো এবং স্নেহ করতো। আমার আজকের ঘটনাটা আমার এই মিতু খালামনিকে নিয়েই। (ঘটনাটা শুরু করার আগে মিতু খালামনির একটা বর্ণনা দিয়ে নেই যাতে করে যারা পড়বেন তাদের বুঝতে সুবিধা হয়) মিতু খালা কায়েস মামার থেকে ২ বছরের বড় ছিলো। ৯ম বা ১০ম শ্রেণিতে পড়তো। তখন চেহারা এবং গায়ের রঙ ছিল...

Video 6

Image
  Full Video 18+ নায়িকাদের ভাইরাল ভিডিও সবার আগে দেখতে নিচের দেওয়া  টেলিগ্রাম Group এ জয়েন হয়ে যান 🫦👇 দিদির জিন্স টি*শার্ট খুলেই দিদিকে আমার বয়স তখন ২২। এক সন্ধ্যে বেলায় আমি ঘরে বসে কম্পিউটারে সিনেমা দেখছি। হটাত বেল বাজল।  বাড়িতে আমি একাই ছিলাম। নিচে গিয়ে দরজা খুলতেই দেখি, এক দালাল একজন মেয়ে আর একজন ছেলে কে নিয়ে এসেছে। ঘর ভারা নেবে বলে। তারা দুজন অবিবাহিত। আমার মা এসব জিনিস গুলো দেখা সোনা করে। কিন্তু উনি তখন বাড়িতে না থাকায়, আমি উনাদের ঘর দেখালাম। ওদের ২জনের ঘর পচ্ছন্দ হল।আমি ওদের দোতলায় এনে বসালাম। ওরা পরিচয় দিল। মেঘমা আরে সুনিল। আমি পরিষ্কার ভাবেই বললাম, এইসব জিনিস আমি দেখিনা তো উনাদের পরে এসে মা এর সাথে কথা বলতে হবে। কিন্তু একটা কথা আমি জানি যে মা অবিবাহিত কেউ কে ঘর ভারা দেবেন না।  ওরা এই শুনে চলে গেল। পরের দিন সকালে এসে মা এর সাথে দেখা করে বলল, “কাকিমা আপনাদের ঘর নতুন, আর আমরাও বিয়ে করব ১৫ দিন পর, তাই আমরা চাইছিলাম আপনাদের ঘর টাই ভারা নিতে” মা রাজি হয়ে গেল। বিয়ে করে ওরা আমাদের বাড়িতে এল। ওরা দুজনেই সমবয়সী। মেঘমা দির বয়স তখন ২৭। সে আমার থেকে ৫ বছরের বড়। এই ...
Image
  18+ নায়িকাদের ভাইরাল ভিডিও সবার আগে দেখতে নিচের দেওয়া  টেলিগ্রাম Group এ জয়েন হয়ে যান 🫦👇 দুই বোনের এক দাদা আমি টিয়া, দেখতে শুনতে ভালো মেয়েটা তার দাদা,দিদি বাবা মা নিয়ে খুব শান্তিতে জীবন কাটছিলো কিন্তু , দুমাস আগে তাদের জীবনে নেমে আসে এক দুঃখের পাহাড়। আমার দাদা জয় আর আমার দিদি পিয়া , কে রেখে বাবা মা গেছিলেন পুরী ভ্রমণ করতে। কিন্তু তারা আর ফেরেনি।খবর আসে এক দুর্ঘটনায় বাসের সব যাত্রী মারা যান। আমাদের উপর নেমে পরে এক বিরাট দুঃখের ঝড়। আর দাদার উপর আসে আমাদের দায়িত্ব। তবে বেশি অসুবিধা হয়নি দাদার। কারণ দাদার আগেই একটা দোকান ছিল টিভি ফ্রিজ কেনা বেচার। আমার দিদি এখন B.A কমপ্লিট। তাই আমরা বাড়ির মধ্যে দুজন খুব ভালো বান্ধবী। কানাঘুষো শুনেছিলাম দিদি নাকি আমাদের পাড়ায় কোন একটা ছেলের সাথে প্রেম করে। তবে আমি ছোট তাই কোনোদিন ওই ছেলেকে দেখার সাহস হয়ে পারিনি। তবে একদিনের একটা ঘটনা আমাদের জীবন টা পুরো বদলে দিলো। সেদিন যখন আমার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো তখন আমি আর দিদি ঘুমিয়ে পড়েছি। দরজার পিছনে দাদা ডাকতে লাগলো টিয়া দরজা খোল, পিয়া দরজা খোল। আমি গিয়ে কিছু না ভেবে দরজা খুলে দিলাম। আর এত রাতে দাদ...

Video 4

Image
  18+ নায়িকাদের ভাইরাল ভিডিও সবার আগে দেখতে নিচের দেওয়া  টেলিগ্রাম Group এ জয়েন হয়ে যান 🫦👇 ভাই বোনের চটি গল্প   আপন ভাইয়ের ধোনের পানি দিয়ে ভাগ্নীর জ'ন্ম আমি পামেলা। বর্তমান বয়স ২৮, বিবাহিত ও এক কন্যা সন্তানের জননী। আমার এই কাহিনী আমার সন্তানের জন্ম নিয়ে। তাই আমার গল্পে আসার আগে আমার পরিবারের কথা বলে নেওয়া খুব প্রয়োজনীয়। আমার জন্ম এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে। বাবা মা ভাই আর আমি এই নিয়ে আমার ফ্যামিলি। ভাই আমার থেকে সাত বছরের ছোটো তাই ভাই যেমন আমাকে ভয় পেতো তেমন শ্রদ্ধাও করতো। আমার যখন বিয়ে হলো ভাই তখন সবে ষোলো। এবার আসি আমার শরীরের কথায়। ঐশোরিয়া বা  মাধুরী দীক্ষিত টাইপ ফিগার আমার না থাকলেও ফর্সা গায়ের রং আর ৩৬-২৮-৩৬ এর ফিগারে আমাদের পাড়ায় এমন কোনো ছেলে ছিল না যে আমার শরীরটাকে চোখে দিয়ে গিলে খায়নি। ভদ্র পরিবারের মেয়ে বলে আমি বেশি ছেলে চড়ানো ছিলাম না।বছর তিনেক হলো আমার বিয়ে হয়েছে। আমার বর সুপুরুষ, নামী কোম্পানিতে চাকরি করে, বিলাস বহুল জীবনে আর্থিক আর মানসিক ভাবে সুখী ছিলাম। কিন্তু সমস্যা দাঁড়ালো শারীরিক ভাবে। আসলে আমার বর সেক্স যে একদমই পারতো না...